Sunday, October 8, 2017

Bengali translation: The Sadharanikaran Model of Communication

সাধারণীকরণ সঞ্চার মডেলের রূপরেখা

- ডাঃ নির্মলমনি অধিকারী,
কাঠমাণ্ডু বিশ্ববিদ্যালয়, নেপাল
nirmalam.adhikary@gmail.com
অনুবাদক- প্রিয়া সাউ,
মাখনলাল চতুর্বেদী বিশ্ববিদ্যালয়, ভোপাল
priyashaw05@gmail.com

সাধারণীকরণ সঞ্চার মডেলটিতে, হিন্দু সঞ্চার প্রক্রিয়ার দৃষ্টিকোণ প্রতিফলিত হয়। মূলতঃ, মডেলটিতে সঞ্চারকের পারস্পরিক বোঝাপড়া, সমানাবস্থা এবং সামঞ্জস্য তুলে ধরা হয়েছে। মডেলটি একে অপরের সঙ্গে সঞ্চারে যুক্ত হয়ে সহৃদয়ত্বে পৌঁছানোর Lb¡ মডেলে বর্ণনা করা হয়েছে। সাধারণীকরণ মডেলের মূল আধার সহৃদয়তা। সহৃদয়তাqm সমন্বয়, সমানতা পারস্পরিক বোঝাপড়ার স্থিতিশীল অবস্থা। সাধারণীকরণ প্রক্রিয়ার শেষ অবস্থায় সঞ্চারকের সহৃদয়ের প্রাপ্তি হয়। বলাবাহুল্য, সাধারণীকরণ প্রক্রিয়া সঞ্চারের সমানাবস্থাকে তুলে ধরে।

সাধারণীকরণ মডেলের মূল সভরত মুনির নাট্যশাস্ত্র এবং ভৃতহরি-র বাক্যপদীয়।সাধারণীকরণ,সহৃদয়তা, রসাস্বাদন, সাক্ষাকার এর মতো বিষয়গুলি সংস্কৃত কবিতা, নন্দনতত্ত্ব ভাষাবিজ্ঞান এবং হিন্দু ধার্মিক দার্শনিক চিন্তাধারায় বিদ্যমান। এই সমস্ত আধারগুলির উপর দাঁড়িয়ে সাধারণীকরণ মডেলটি।

সংক্ষেপে সাধারণীকরণ মডেলের রূপরেখাঃ-
১) এটি একটি অরৈখিক মডেল। দু-তরফাসঞ্চার প্রক্রিয়া প্রতিফলিত হয় এই মডেলে। ফলস্বরূপ, পারস্পরিক বোঝাপড়ার উন্নতি ঘটে। এইভাবে, মডেলটি রৈখিক সঞ্চারে­c¡o থেকে মুক্ত।
২) হিন্দু সমাজ ব্যবস্থা জটিল জাতিপ্রথা, ভাষা, সংস্কৃতি, ধার্মিক আচার ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও সফলভাবে সঞ্চার চালিয়ে যাওয়া যে সম্ভব তা এই মডেলটিতে তুলে ধরা হয়েছে। হিন্দু সমাজের জটিলতার মাঝে সহৃদয়তা একে অপরের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখার সাথে সাথে সরল সঞ্চার প্রক্রিয়াও চালিয়ে যেতে সাহায্য করে।
৩) সাধারণীকরণ প্রক্রিয়া সঞ্চারকের সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। উদাহরণ স্বরূপ, গুরু-শিষ্য সম্পর্ক যা চিরকাল পবিত্র। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে পশ্চিমের তত্ত্ব এবং মডেলগুলি প্রেরকের ভূমিকাকেই অধিক গুরুত্ব দিয়ে থাকে কিন্তু সাধারণীকরণ মডেলটি গ্রাহক এবং প্রেরক দুজনের ভূমিকাকেই সমান গুরুত্ব দেয়।
৪) অভিব্যঞ্জনা (এনকোডিং) এবং রসাস্বাদ (ডিকোডিং) সঞ্চার ব্যবস্থার মৌলিক রূপরেখা যা এই মডেলে বিদ্যমান। অন্যভাবে বললে, এই দুই প্রক্রিয়া সাধারণীকরণ(সঞ্চার)-এর মূল আধার।
৫) এইমডেলটিহিন্দুপ্রক্রিয়াআন্তরিকএবংআন্তঃব্যক্তিগতগতিবিধিরওপরঅধিকজোরদেয়।উদাহরণস্বরূপ, আনকোডিংএবংডিকোডিংপ্রক্রিয়ানিজেরচারটিরূপেরবর্ণনাকরে। এখানেসঞ্চারপ্রক্রিয়ারদ্বারাঅনুভবকরারবিষয়টিকেঅধিকজোরদেওয়াহয়েছে।
৬) প্রেরকএবংগ্রাহকেরপরিচিতিনাথাকলেওসন্দর্ভেরদ্বারাকথারমানেবুঝিয়েদেওয়াসম্ভব, সেটিওএইমডেলটিতেস্পষ্ট। এইভাবেবক্তারমস্তিষ্কেচলাবাস্তবিকইচ্ছাগুলিকেনাজেনেওশুধুসন্দর্ভেরদ্বারাশব্দেরঅর্থবুঝেনেওয়াসম্ভব।
৭)হিন্দুদৃষ্টিকোণথেকেসঞ্চারেররূপবিশাল। মডেলটিরমধ্যেদিয়েঅধিভৌতিক(ভৌতিকবাসাংসারিক), অধিদৈবিক(মানসিক) এবংআধ্যাত্মিকবিষয়গুলিওউঠেএসেছে। সামাজিক ও সাংসারিকসন্দর্ভযুক্তসঞ্চারেরদ্বারাসহৃদয়তাপ্রাপ্তিসম্ভব। মানসিকসন্দর্ভেরসঞ্চারযথার্তজ্ঞানলাভকরারসাথেসাথেঅনুভবগুলোকেওবুঝতেসাহায্যকরে।সাথেসাথেআধ্যাত্মিকসন্দর্ভেওসঞ্চারহয়।
৮) সঞ্চারেরপ্রধানউদ্দেশ্যপারস্পরিকবোঝাপড়া। এইউদ্দেশ্যএতটাতেইসীমাবদ্ধনয়। যেমনবৈদিকহিন্দুধারণাপুরুষার্থচতুষ্ঠয়লাভকরারকথাবলে (ধর্ম, অর্থ, কাম, মোক্ষযামানবীয়জীবনেরলক্ষ্য) তেমনইমডেলটিতেবলাহয়েছেসঞ্চারেরমাধ্যমেএইলক্ষ্যগুলিপূরণকরাসম্ভব। অতএববলাযেতেপারে,এইমডেলটিবৈদিকহিন্দুদর্শনেরআদর্শঅনুরূপ।

সাধারণীকরণসঞ্চারধারণাএবংসাধারণীকরণমডেলউভয়কেইএকেঅপরেরথেকেআলাদাকরেদেখাদরকার।সাধারণীকরণসিদ্ধান্তসংস্কৃতকাব্যএবংঅন্যান্যস্থাপিতবিষয়…¢mlগুরুত্বপূর্ণসিদ্ধান্তেরমধ্যেএকটি, যারআধারভরতমুনিরনাট্যশাস্ত্রএবংপরিচিতিভট্যনাঙ্কেরসাথে। কিন্তুসাধারণীকরণমডেলটিহিন্দুদৃষ্টইকোণদিয়েসঞ্চারকেবর্ণনাকরেছেযারউদ্ভাবন ২০০৩ সালে।

এইমডেলের­মটা- সিদ্ধান্তিকধারণাবৈদান্তিক।  হিন্দুধারণাঅনুসারেসঞ্চারপদ্ধতিআন্তরিকএবংআন্তঃব্যক্তিগতগতিবিধিরওপরজোরদেয়। বোঝারব্যাপার,রসাস্বাদনএবংঅভিব্যঞ্জনসঞ্চারেরমূলআধারএবংহিন্দুধারণায়সঞ্চারেরউদ্দেশ্যqmঅনেকবেশিঅনুভবকরা। এইপ্রবৃত্তিসহৃদয়তাএবংঅন্যান্যধারণাগুলিকেব্যবহারিকরূপেঅনুভবকরতেসাহায্যকরে। ফলস্বরূপ, সঞ্চারহিন্দুসমাজেরসমন্বয়তায়সহায়তাকরেছে।

Selected Bibliography:

Adhikary, N. M. (2003). Hindu awadharanamasancharprakriya [Communication in Hindu concept]. A dissertation presented to Purvanchal University, Nepal in the partial fulfillment of the requirements for the Degree of Master of Arts in Mass Communication and Journalism.
Adhikary, N. M. (2007). Sancharyoga: Verbal communication as a means for attaining moksha. A dissertation presented to the Faculty of the Graduate School of Pokhara University, Nepal in the partial fulfillment of the requirements for the Degree of Master of Philosophy.
Adhikary, N. M. (2009). An introduction to sadharanikaran model of communication. Bodhi: An Interdisciplinary Journal, 3(1), 69-91.
Adhikary, N. M. (2010). Sancharyoga: Approaching communication as a vidya in Hindu orthodoxy. China Media Research, 6(3), 76-84.
Adhikary, N.M. (2011). Theorizing communication: A model from Hinduism. In Y.B. Dura (Ed.), MBM anthology of communication studies (pp. 1-22). Kathmandu: Madan Bhandari Memorial College.
Adhikary, N. M. (2012). Hindu teaching on conflict and peacemaking. In L. Marsden (Ed.), Ashgate research companion on religion and conflict resolution (pp. 67-77). Farnham, Surrey (UK): Ashgate Publishing.
Adhikary, N.M. (2013). Communication theory and classical Sanskrit texts. Rural Aurora, 2, 112-125.
Adhikary, N. M. (2014). Theory and practice of communication – Bharata Muni. Bhopal: MakhanlalChaturvedi National University of Journalism and Communication.
Adhikary, N. M. (2016). Hinduism. International Encyclopedia of Communication Theory and Philosophy, pp. 831-838.

Thursday, October 5, 2017

Sadharanikaran Media Analysis Technique (SMAT)

– Nirmala Mani Adhikary, Ph.D.
Department of Languages and Mass Communication
Kathmandu University
Email: nirmalam.adhikary@gmail.com

In the print version:
Adhikary, N.M. (2014). Sadharanikaran as Media Analysis Technique (SMAT). Samwit Journal, 2(1), 13-16.

This paper presents an outline of Sadharanikaran-as-media-analysis-technique (SMAT). In addition to revisiting sadharanikaran and sahridayata as the concepts and the constructs, the paper redraws the boundary for SMAT and also delineates the SMAT procedure. It also provides various measures for the assessment of ‘sahridayata’ between the text and the audience. Moreover, it considers possible variations of the assessment (sahridayata parikshan).

Sadharanikaran and Sahridayata
The term sadharanikaran (साधारणीकरण) is derived from the Sanskrit word sadharan (साधारण – general, simple or universal), and may be translated into English as ‘generalized presentation’, ‘simplification’, or ‘universalization’ (Adhikary, 2009). It is an extensively used concept in Sanskrit and allied literary circles for explaining poetics, aesthetics and drama. As a concept/theory, sadharanikaran is rooted in Bharata’s Natyashastra, and scholars widely appreciate Bhattanayaka for theorizing sadharanikaran.
Sahridayata (सहृदयता – state of common orientation, commonality or oneness) is the core concept upon which the meaning of sadharanikaran resides (Adhikary, 2010e). The concept sahridayata comes from the word sahridaya, which has two components: saman (same, equal, harmony, being) and hridaya (heart, becoming). Whereas the former refers to a quality, characteristic, or state of being or becoming, the latter names a person of that faculty. Thus, a sahridaya is one who has attained sahridayata.
In the light of Natyashastra tradition, sadharanikaran is the attainment of sahridayata by communicating parties. Sadharanikaran is that point in the climax of a drama when the audience’s experience becomes one with the actor who lives an experience through his/her acting on stage and starts simultaneously reliving the same experience. The process has been described as rasaswadana (रसास्वादन). When sadharanikaran happens, sharing or commonness of experience takes place in full form.

Sadharanikaran and Sahridayata as the Constructs
Sadharanikaran has been introduced into the modern communication discipline. In 2003, the sadharanikaran model of communication (SMC) was constructed (Adhikary, 2003, p. 84) taking insights from Bharata’s Natyashastra and Bhartrihari’s Vakyapadiya. There have been successive studies on the SMC (including Adhikary, 2004, 2007a, 2007c, 2008, 2009, 2010a, 2010b, 2010c, 2010d, 2011e, 2011a, 2011b, 2011c, 2011d, 2011e, 2012).
The SMC is a representation of communication process as envisioned in Vedic Hinduism. It illustrates how the communicating parties interact in a system (i.e., the process of sadharanikaran) for the attainment of saharidayata (commonness or oneness). The model offers an explanation of how successful communication is possible in Hindu society where complex hierarchies of castes, languages, cultures and religious practices are prevalent.
Since the entitlement of the terms sadharanikaran and sahridayata in SMC is as the construct, their exact meanings relate to the context in which they are defined. As discussed in an earlier article (Adhikary, 2010e), sahridayata, as a ‘technical term’ or the ‘construct’, represents and wide range of relationship between communication parties. In the broadest sense, sahridayas are any such people who have capacity to send and receive messages. Ideally (as concept), sahridaya is a person not only engaged in communication but also having attained a special state (sahridayata). The SMC incorporates both the ideal (former) and general (latter) meanings of sahridayata.
In brief, sahridayata, as a ‘technical term’ or the ‘construct’, represents wide range of relationship between communication parties. In the broadest sense, sahridayas are any such people who have capacity to send and receive messages. However, ideally, sahridayata is the state of common orientation, commonality or oneness, and sahridayas are those who have attained this state.
In the SMC, sahridayata provides explanation on how different communicating parties become able to pervade the unequal relationship prevailed in the society and the process of communication is facilitated. In other words, the term is meant to embody the sum of all those factors due to which the asymmetrical relationship between communicating parties does not hinder the two-way communication and hence mutual understanding. Thus, the SMC envisions communication for communion.

Redrawing the Boundary
The development of the SMC and discourses on sadharanikaran and sahridayata as the constructs exemplify that the classical concept/theory can be generalized beyond drama, poetics, and aesthetics. Constructing sadharanikaran-as-media-analysis-technique (SMAT) marks further development in this regard.
It is important to understand the common grounds of the SMC and SMAT. It is also equally important to understand the individuality of their scope and goals. Both the SMC and SMAT draw on the same concepts rooted to the Sanskrit tradition. They largely share same constructs. However, the differences due to different contexts should be considered. For instance, the term ‘sahridayata’ in case of SMAT certainly has limited meaning than in case of the SMC. Here, ‘sahridayata’ between the text and the audience would mean the success of audience in ‘reading’ and ‘relishing’ the text in terms of various assessment measures [smarana and punarkathana (स्मरण र पुनर्कथन – recall and retelling), bodha (बोध – comprehension), mulyankana (मूल्याङ्कन – appraisal), samvada (संवाद – sounding together, assimilation/involvement), and rasa-bhavana (रस-भावना – rasa-experience)].
The SMC and SMAT have been constructed to envisage their scope and goals independently. For instance, whereas the SMC conceives all of the three dimensions – adhibhautika, adhidaivika and adhyatmika – and four goals (purushartha chatustayas) – artha, kama, dharma and moksha – of life, it is not the case with SMAT. Here, in case of SMAT, since the issue is ‘reading’ and ‘relishing’ a text by an audience, I am concerned only with adhibhautika (physical or mundane) and adhidaivika (mental) aspects. As clarified in an earlier work (Adhikary, 2009), it is sufficient to be concerned with vaikhari–shravana (j}v/L—>j0f) and madhyama–manana (dWodf—dgg) continuum while sadharanikaran is being considered only in social and mental domains. Thus, moksha – which was the main theme in some earlier works (Adhikary, 2007c, 2010c, 2010d) – is not included in the study domain of SMAT.
Here, the terms ‘text’ and ‘audience’ are being used in their broader sense. The text may be any ordinary media content such as a story in a book, a news piece in a newspaper, a feature in a magazine, a movie, a radio program, a TV program, a video game, and so on. The audience may be an ordinary media user – a reader, a listener, a viewer, a video game player, or a net surfer.

The process of sadharanikaran-as-research-technique
Assessment of ‘sahridayata’ between the media content and the audience (End)
Sahridayata parikshan etc. (Means)
Rasa-bhavana etc. (Measures)
The SMAT Procedure
Sadharanikaran-as-media-analysis-technique (SMAT) employs a multi-stage research procedure to assess the ‘sahridayata’ between media content and the audience(s) by studying the audience’s ‘reading’ and ‘relishing’ of the media content. In other words, SMAT is a multi-stage research procedure to assess the ‘sahridayata’ between the text and the audience. As mentioned above, ‘sahridayata’ between the text and the audience means the success of audience in ‘reading’ and ‘relishing’ the text in terms of various assessment measures: smarana and punarkathana (recall and retelling), bodha (comprehension), mulyankana (appraisal), samvada (sounding together, assimilation/involvement), and rasa-bhavana (rasa-experience).
The SMAT procedure consists of following stages:
• Patrata parikshan (पात्रता परीक्षण)
Selection of the text, audience(s), and the researcher on the basis of preparedness.
• Sahridayata parikshan (सहृदयता परीक्षण)
The assessment [on the basis of smarana and punarkathana (स्मरण र पुनर्कथन – recall and retelling), bodha (बोध – comprehension), mulyankana (मूल्याङ्कन – appraisal), samvada (संवाद – sounding together, assimilation/involvement), and rasa-bhavana (रस-भावना – rasa-experience)]
• Vishleshan and arthapan (विश्लेषण र अर्थापन)
Analysis and interpretation of the assessment
• Samikarana (समीकरण)
Sharing researcher’s analysis and interpretation with the respondent(s) and finding the common ground in drawing conclusion
• Punaravritti (पुनरावृत्ति)
Replication
To see whether the respondent relives the same experience time and again
• Samiksha (समीक्षा)
Report writing

A Note on Patrata (पात्रता – Preparedness)
The patrata (preparedness) has significant and multi-dimensional implication here. The researcher and the respondent as well as their relationship are subject to patrata parikshan (kfqtf k/LIf0f), that is, the test of preparedness.
First of all, let us take the case of the relationship between the researcher and the respondent. Sahridayata, and hence the SMC too, incorporate the notion of two-way communication resulting in mutual understanding of the communicating parties. The SMC illustrates how successful communication is possible in such society where complex hierarchies of castes, languages, cultures and religious practices are prevalent. Sahridayata helps those communicating to pervade the unequal relationship prevailed in the society and the very process of communication is facilitated. In such communication, not the cause of the relationship but the relationship itself is significant. For instance, the guru-shishya relationship is always considered sacred in itself. And, unlike in case of most communication theories and models from the West, this does not emphasize on dominance by the sender. Rather, the model gives equal importance to both the communicating parties. Such outlook has significant implications for SMAT.
To be in line with Vedic Hindu worldview, which is also shared by the SMC, the researcher and the respondent in case of SMAT require having a relationship of participatory communion (as envisioned in the concept of sahridayata, and also in another concept of sakhya in Sanskrit). This is unlike to conventional communication research projects, where ‘experts’ study the ‘subjects’ as designed by the formers (dominance of researchers over respondents).
The preparedness (patrata) of the researcher is certainly crucial in order to qualify him/her in engaging in such a study that involves sahridayata parikshan (;x[botf k/LIf0f), that is, assessment to the extent of rasa-bhavana (rasa-experience) of the respondent.
The preparedness (patrata) of the respondent involves different situations. For instance, the respondent may be a voluntary audience of the media content (who has already read the text on his/her own). In such case, patrata parikshan (kfqtf k/LIf0f) is likely to begin with simple questioning: “Have you read the text?” Even, ‘aided recall’ may be employed in order to assist the prospective respondent. Nevertheless, the respondent may be an invitee in a researcher-initiated environment. In any case, the willingness of the audience to ‘read’ and ‘relish’ the text is a must, in addition to the orientation toward communication (ideally, interaction in a participatory communication) with the researcher.
However, it is not necessary that the language in which the text is written should be the mother-tongue of the respondent or the culture in which the text is contextualized should be his/her own culture. The SMC shows that successful communication is possible in the society where complex hierarchies of castes, languages, cultures and religious practices are prevalent. It should be so in case of SMAT too. But, it is also to equally emphasize that there must be minimum common communication environment in order to let the audience ‘reading’ and ‘relishing’ the text.

Various Measures of Sahridayata Parikshan
In SMAT procedure, the assessment (‘data collection’) involves assessing ‘sahridayata’ between the text and the audience in terms of following measures:
• Smarana and Punarkathana (recall and retelling):
What details can the respondent remember about the text?
How does the respondent retell the message?
• Bodha (comprehension):
Are the ‘facts’ recalled and retold by the respondent correct?
Is the ‘message’ in the text understood by the respondent in terms of literal comprehension and interpretation?
(Researcher–Respondent Comparison and Readability Test may provide more insight in this regard.)
• Mulyankana (appraisal):
The audience’s evaluation of and attitude toward the text
Not just an answer of “Do you like/dislike the text?”
(Various qualitative techniques provide more insight in this regard. For e.g., the respondent may be asked to draw a picture, to write a poem, and so on, after ‘reading’ the text)
• Samvada (sounding together, assimilation/involvement):
How does the text ‘touch’ the audience?
How is the text observed by the audience in terms of his/her real life situations?
• Rasa-bhavana (rasa-experience):
Does the respondent feel ‘reading’ and ‘relishing’ the text?
Does the audience intend to “re-read” and “re-relish” the text time and again?
Are there psycho-physiological evidences of rasa-experience?
What are the psychological rewards that result from ‘reading’ and ‘relishing’ the text?
At this juncture of time, I think following three ways are possible to employ in order to assess rasa-experience of the respondent:
(i) Self report of the respondent
(ii) Researcher-Respondent Co-assessment in the light of the Rasa theory
(iii) Psycho-physiological evidences
Natyashastra of Bharata provides extensive insight in this regard (Adhikary, 2007b). For e.g., Bharata discusses following eight satvika or sattvaja bhavas: Stambha (Paralysis), Sweda (Sweat), Romancha (Horripilation), Swarasada (Feebleness in the voice), Vepathu (Trembling), Vaivarnya (Change of color), Asru (Shedding tears) and Pralaya (Loss of sense), which originate from the mind, temperamental. In fact, Bharata (in Natyashastra) has discussed what could be termed as kinesics in modern context in such a great detail that no other scholarly work can compete with this. Dealing Angika Abhinaya, he has directed as many as 122 types of karmas (performing arts or abhinayas) by using six Angas (limb) and six Upangas (ancillary limb) of human body. Among them, communication by means of eye movements has most detailed account. In sum, Natyashastra is immensely insightful for developing a test mechanism of ‘sahridayata’ between the text and the audience.

Sahridayata Parikshan: Possible Variations
Five measures have been presented above in order to assess the ‘sahridayata’ between the text and the audience. However, sahridayata parikshan can be conducted in various ways. For instance, a researcher may be interested only up to the level of Samvada (sounding together, assimilation/involvement), or even up to the level of Mulyankana (appraisal). I think, the assessment still becomes fruitful within its predetermined domain, and hence such variations of sahridayata parikshan are pertinent within the limitation of that research.
Sahridayata parikshan (with 5 measures): Smarana and punarkathana (recall and retelling), Bodha (comprehension), Mulyankana (appraisal), Samvada (sounding together, assimilation/involvement), Rasa-bhavana (rasa-experience).
Sahridayata parikshan (with 4 measures): Smarana and punarkathana (recall and retelling), Bodha (comprehension), Mulyankana (appraisal), Samvada (sounding together, assimilation/involvement)
Sahridayata parikshan (with 3 measures): Smarana and punarkathana (recall and retelling), Bodha (comprehension), Mulyankana (appraisal)
In such cases, when the researcher has not assessed the Rasa-bhavana, and has conducted sahridayata parikshan of 4 measures or 3 measures only, he/she may employ a simple rating scale after the completion of the fifth stage in the SMAT procedure. For instance, the respondent can be asked to rate the text by using 1–10 scale. Here, the higher the number, the more ‘sahridayata’ is considered.
Though the research approach of SMAT is largely qualitative, there is scope for using quantitative research methods in certain areas. For instance, the possibility of Researcher–Respondent Comparison and Readability Test under the assessment of bodha (comprehension) implies prospect of quantitative research methods within SMAT. Hence, there is scope for employing a triangulation approach.
It is also to note that various technological measures may be useful in collecting ‘psycho-physiological data’. For e.g., advertising researchers have been using different physiological tests, such as Pupilometer test, Galvanic Skin Response (GSR) study, and Brainwave analysis. Including insights both from Natyashastra tradition and modern science will certainly make the assessment more useful even in the domain of empirical/experimental research.

On Reliability and Validity
The reliability in case of SMAT may be ensured through the process of ‘member checks’ and the use of support networks. In addition, the stage of punaravritti (replication) in SMAT procedure also serves in this regard.
The issue of validity is addressed by participatory communion between the researcher and the respondent, and the stage of samikarana in SMAT procedure also provides an opportunity to check whether findings can be validly generalized.

References
Adhikary, N. M. (2003). Hindu awadharanama sanchar prakriya [Communication in Hindu concept]. A dissertation presented to Purvanchal University, Nepal in the partial fulfillment of the requirements for the Degree of Master of Arts in Mass Communication and Journalism.
Adhikary, N. M. (2004). Hindu-sanchar siddhanta: Ek adhyayan. Baha Journal, 1, 25-43.
Adhikary, N. M. (2007a). Sancharko Hindu awadharanatmak adhyayan. Sanchar shodha ra media paryavekshan (pp. 93-138). Kathmandu: Prashanti Pustak Bhandar.
Adhikary, N. M. (2007b). Hindu awadharanma gaira-shabdik sanchar. Sanchar shodha ra media paryavekshan (pp. 139-180). Kathmandu: Prashanti Pustak Bhandar.
Adhikary, N. M. (2007c). Sancharyoga: Verbal communication as a means for attaining moksha. A dissertation presented to the Faculty of the Graduate School of Pokhara University, Nepal in the partial fulfillment of the requirements for the Degree of Master of Philosophy.
Adhikary, N. M. (2008). The sadharanikaran model and Aristotle’s model of communication: A comparative study. Bodhi: An Interdisciplinary Journal, 2 (1), 268-289.
Adhikary, N. M. (2009). An introduction to sadharanikaran model of communication. Bodhi: An Interdisciplinary Journal, 3(1), 69-91.
Adhikary, N. M. (2010a). Explorations Within: Theorizing Communication and Positing Media Ethics Paradigm from Hindu Perspective. A Paper Presented at the 1st Media Research Conference organized by Martin Chautari, 2010, March 25-26, Kathmandu.
Adhikary, N. M. (2010b). Fundamentals of sadharanikaran model of communication. Media Newsletter, 3(1), 2.
Adhikary, N. M. (2010c). Communication and moksha-in-life. Ritambhara: Journal of Nepal Sanskrit University Research Center, 14, 183-195.
Adhikary, N. M. (2010d). Sancharyoga: Approaching communication as a vidya in Hindu orthodoxy. China Media Research, 6(3), 76-84.
Adhikary, N. M. (2010e). Sahridayata in communication. Bodhi: An Interdisciplinary Journal, 4(1), 150-160.
Adhikary, N.M. (2011a). Sahridayata darshanko prakkathan. Student’s Concept, 15, 23-26.
Adhikary, N.M. (2011b). Theorizing communication: A model from Hinduism. In Y.B. Dura (Ed.), MBM anthology of communication studies (pp. 1-22). Kathmandu: Madan Bhandari Memorial College.
Adhikary, N. M. (2011c). Sanchar mimamsa. Kathmandu: Media Educators’ Association of Nepal.
Adhikary, N. M. (2011d). Athato sanchar-jijnasa: The sadharanikaran model of communication. A paper presented at A paper presented at the international conference on ‘Diversity and Plurality in Media: Reflections of Society’ organized by Makhanlal Chaturvedi National University of Journalism and Communication, Bhopal, Madhya Pradesh, India, 2011 December 27-28
Adhikary, N. M. (2011e, forthcoming). Time and space in Hinduism: Implication for communication model. Bodhi: An Interdisciplinary Journal, 5(1).
Adhikary, N. M. (2012, January 15). Three responsibilities of communication scholars and the SMC. Sanchar Khabar, p. 2.

Wednesday, October 4, 2017

Sadharanikaran Komunikasi Model (Indonesian language)

Sadharanikaran Komunikasi Model
-          Dr. Nirmala Mani Adhikary
Kathmandu University, Nepal.
nirmalam.adhikary@gmail.com

Indonesian translation by: I Gusti Made Arya Suta Wirawan

Sadharanikaran Komunikasi Model merupakan representasi dari proses komunikasi dalam perspektif Hindu. Ia merupakan deskripsi sistematis dalam bentuk diagram dari proses mencapai pemahaman bersama, sebuah kondisi timbal balik atau kesatuan antara pihak yang berkomunikasi. Ini menggambarkan bagaimana pihak yang berkomunikasi berinteraksi dalam sistem (yaitu, proses sadharanikaran) untuk pencapaian saharidayataSaharidayata adalah konsep inti yang mana makna sadharanikaran berada di atasnya. Ini adalah keadaan dari orientasi, kesamaan, saling pengertian atau kesatuan umum. Dengan selesainya proses sadharanikaran pihak yang berkomunikasi (pengirim dan penerima pesan) akan menjadi sahridayas.
Penelitian ini merupakan sebuah kajian pustaka terhadap dua kitab yakni Natyashastra dan Vakyapadiya. Dua kitab ini merupakan dua kitab yang secara konseptual memberikan penjelasan tentang komunikasi dalam konteks spiritualitas Hindu. Dua kitab ini tidak hanya memberikan penjelasan teknis namun juga hakekat dari komunikasi. Selain dua kitab tersebut, penelitian ini juga melakukan kajian terhadap beberapa jurnal dari Dr. Nirmala Mani Adhikary yang menjelaskan studi komunikasi dalam perspektif Hindu.
Sadharanikaran sebagai konsep/teori tidak harus dibingungkan dengan model sadharanikaranSadharanikaran, merupakan salah satu teori yang signifikan dalam bahasa puisi Sansekerta, memiliki akar dalam kitab Natyashastra dan diidentifikasi dengan Bhattanayaka. Sedangkan, yang terakhir mengacu pada model komunikasi yang mengacu pada konsep / teori sadharanikaran klasik bersama dengan sumber daya lainnya dalam rangka untuk memvisualisasikan perspektif Hindu pada komunikasi.
Sahridayata adalah konsep inti yang di atasnya makna sadharanikaran berada. Ini adalah keadaan orientasi umum, kesamaan atau kesatuan. Pengirim dan penerima menjadi sahridayas dengan selesainya proses sadharanikaran. Dalam masyarakat yang memiliki hubungan asimetris antara pihak-pihak yang berkomunikasi, hanya karena sahridayata komunikasi dua arah dan saling pengertian dapat dicapai. Dengan demikian, pihak yang berkomunikasi dapat mencapai sahridayata terlepas dari hirarki kasta, bahasa, budaya dan praktik keagamaan yang kompleks, dan proses komunikasi memenuhi syarat untuk dianggap sebagai sadharanikaran.
Sadharanikaran, sebagai proses komunikasi, terdiri dari sahridayas sebagai pihak yang berkomunikasi. Sebagai ‘istilah teknis’, kata tersebut menunjuk kepada orang-orang yang memiliki kemampuan untuk mengirim dan menerima pesan. Mereka adalah pihak-pihak yang terlibat dalam komunikasi, dan mampu mengidentifikasi satu sama lain sebagai proses pengiriman dan penerimaan pesan. Seorang sahridaya adalah orang yang berada dalam keadaan intensitas emosional yang sama kedudukannya atau paralel dengan yang lain yang terlibat dalam komunikasi. Idealnya, istilah ini mengacu pada orang-orang tersebut yang tidak hanya bergerak di bidang komunikasi, tetapi juga yang telah mencapai keadaan khusus: sahridayata. Dengan demikian, sahridaya adalah seseorang yang telah mencapai sahridayata. Dengan demikian, sadharanikaranadalah proses mencapai sahridayata, dan, model sadharanikaran menggambarkan proses tersebut.
Model komunikasi sadharanikaran mengilustrasikan bagaimana pihak-pihak yang berkomunikasi berinteraksi dalam sebuah sistem (proses sadharanikaran) untuk mencapai sahridayata. Model tersebut mengandung elemen di bawah ini:
1.      Sahridayas (Preshaka-pengirim pesan, dan Prapaka-penerima pesan)
2.      Bhava (keadaan pikiran atau hati atau emosi)
3.      Abhivyanjana (ekspresi or encoding)
4.      Sandesha (pesan atau informasi)
5.      Sarani (saluran)
6.      Rasaswadana (penerima pertama, decoding dan menginterpretasi pesan dan
akhirnya mencapai rasa)
7.      Doshas (gangguan)
8.      Sandarbha (konteks)
9.      Pratikriya (proses timbal balik)
Mengacu pada ilmu komunikasi, abhivyanjana dapat diartikan sebagai sebuah ekspresi atau encoding. Dalam sadharanikaranencoding sendiri bisa diartikan sebagai penyederhanaan (simplification). Penyederhanaan merupakan dimensi yang sangat esensial. Dalam proses komunikasi, konsep-konsep dan ide-ide yang kompleks disederhanakan lewat sang sumber (speaker) dengan menggunakan ilustrasi atau idiom-idiom sebagai sarana untuk terciptanya pemahaman bagi si pendengar (receiver). Pendekatan ini membuat komunikasi menjadi sesuatu yang dinamis, fleksibel, praktis dan instrumen efektif bagi kontrol dan hubungan sosial.
Jika komunikasi diambil sebagai proses langkah-demi-langkah, yang hanya demi memudahkan pemahaman, sahridaya-preshaka (pengirim), yang memiliki bhavas (suasana hati atau emosi atau pikiran atau ide) dalam pikiran, adalah inisiator dalam proses tersebut. Sang sahridaya (pengirim) harus melewati proses abhivyanjana untuk mengekspresikan bhavas mereka dalam bentuk yang dapat dipahami. Ini adalah sahridaya-prapaka (penerima) dengan siapa bhavas harus dibagi. Dia harus melewati proses rasaswadana.
Posisi sahridaya pengirim dan penerima sahridaya tidak statis. Kedua belah pihak terlibat dalam proses abhivyanjana dan rasaswadana. Ketika sadharanikaran berhasil, universalisasi atau generalisasi tengah berlangsung. Dalam Natyashastra sendiri, Bharata Muni telah menekankan pada upaya komunikasi total termasuk penggunaan kata-kata serta anggota badan, gerak tubuh, dan bahasa tubuh bersama dengan konteks fisik untuk memastikan komunikasi yang terbaik.
Manusia dalam esensi karakteristiknya merupakan ‘tumpukan’ bhavas yang membentuk keberadaan dan bentuknya yang merupakan bagian dari kesadaran totalnya. Hal ini disebabkan oleh bhavas, yang selalu manusia tuju, terlibat dalam komunikasi atau proses sadharanikaran. Jika tidak ada bhavas dan manusia tidak punya keinginan untuk berbagi bhavas mereka dengan orang lain, maka tidak akan ada kebutuhan komunikasi. Para bhavas telah dikategorikan ke dalam jenis yang berbeda, seperti sthayee bhavas (permanen dominan), atau vyabhichari sanchari bhavas(bergerak atau sementara) dan satvika atau sattvaja bhavas (berasal dari pikiran, temperamental).
Abhivyanjana mengacu pada kegiatan di mana sang sumber menerjemahkan bhavas menjadi bentuk yang dapat dirasakan oleh indera. Hal ini dapat dipahami sebagai ekspresi atau pengkodean dalam bahasa istilah komunikasi dalam perspektif barat. Pedoman utama ketika pengkodean sadharanikaran adalah penyederhanaan. Dalam proses komunikasi, konsep yang kompleks dan ide-ide disederhanakan oleh pembicara (source) dengan ilustrasi dan idiom yang tepat bagi pemahaman para pendengar (penerima pesan). Pendekatan ini membuat komunikasi yang dinamis, fleksibel, instrumen praktis dan efektif hubungan sosial dan kontrol.

Coding dan Encoding dalam Shadaranikaran
Sanketa (kode) adalah sebuah bagian integral dari abhivyanjana. Setiap code adalah sebuah keharusan dalam termanifestasikannya bhava (emosi). Sanketa merupakan simbol yang teroganisir dalam aturan-aturan yang spesifik. Sebagai contoh, bahasa adalah sebuah sanketa. Sehingga para pengirim informasi menyederhanakan kode-kode yang ada. Agar komunikasi bisa berhasil, baik pengirim maupun penerima informasi harus memahami kode-kode yang digunakan. Abhivyanjanadapat berupa kode verbal maupun non-verbal, dan kedua kode dapat digunakan secara simultan.
Pada abhivyanjana verbal, kata-kata/bahasa digunakan sebagai kode. Proses abhivyanjana terdiri dari empat tahap. Mengacu ke konsep bahasa sebagai kode yang dipahami dalam linguistik bahasa Sansekerta dan filsafat bahasa Hindu. Di sini, ada empat tingkatan kata atau tahapan bahasa (Shabda atau Vak) yang melewati: para, pashyanti, madhyama dan akhirnya kata yang terucap atau vaikhari. Dengan kata lain, bhava dapat dirasakan secara eksternal hanya ketika datang ke tingkat vaikhari.
Vaikhari Vak adalah bentuk perwujudan kata yang dalam hal ini berada pada tingkat yang paling eksternal. Kata tersebut sering diucapkan oleh pembicara dan didengar oleh pendengar. Sebelum diucapkan, kata atau Vak berada dalam pikiran atau intelektualitas, dan disebut sebagai madhyama. Ini adalah ide, atau serangkaian kata-kata, sebagaimana dipahami oleh pikiran setelah mendengar atau sebelum berbicara keluar. Ini dapat dianggap sebagai pidato dalam diri. Selanjutnya dan tahap terdalam, menurut Bhartrihari, adalah pashyanti VakPashyanti adalah Vakpada tingkat intuisi langsung, dan dapat dipahami melalui pengalaman. Di sini, manusia mendapatkan pengalaman langsung dari vakya-sphota, sebagaimana yang dikatakan Bhartrihari. Dalam Vakyapadiya dan komentar Vritti nya, istilah ‘para’ tidak digunakan untuk menunjukkan tingkat keempat dalam berbicara. Bhartrihari mengatakan berbicara dibagi menjadi tiga bagian, dan ia memperlakukan tingkat ketiga (pasyanti) sebagai akhir. Hal ini kemudian dalam tradisi bahwa nama ‘para’ muncul, mengacu pada tingkat keempat. Para Vak adalah Shabda Brahman.
Dalam kasus abhivyanjana non-verbal, komunikator memiliki berbagai macam kode alternatif. Bharata Muni menggambarkan alternatif dari abhivyanjana termasuk gerakan anggota badan, representasi melalui make up dan ekspresi temperamental yang disampaikan lewat berbagai suara. Beberapa dari mereka sepenuhnya menangani aspek non-verbal sementara yang lain terdiri beberapa bentuk tersebut. Di bawah angika abhinaya, ia telah mengarahkan sebanyak 122 jenis karma (seni pertunjukan atau abhinayas) dengan menggunakan enam Anga (tubuh) dan enam upangas (penyukung tubuh) dari tubuh manusia.
Menurut Bharata Muni, setiap bhava dikaitkan dengan baik pengalaman indrawi maupun emosi estetis. Dia menganggap bhavas sebagai representasi kondisi mental. Mereka tidak datang dari luar, melainkan mereka selalu tetap dalam pikiran. Namun, mereka tidak selalu dalam keadaan yang terbangun. Mereka harus atau diaduk oleh faktor eksternal yang disebut vibhava yang merupakan stimulus atau penentu seperti lagu, burung, gambar, dll. Vibhava mungkin berupa alamvana atau uddipana. Ketika kita melihat seekor ular, spontan muncul emosi tertentu yang mana emosi tersebut disebut alamvana vibhava. Rasa takut akan meningkat karena gerakan lidah ular dan stimulus tersebut memberikan kontribusi untuk peningkatan vibhava yang disebut sebagai uddipana vibhava.
Setelah bhavas dirangsang karena vibhavaanubhava telah di sana, yaitu, semacam manifestasi yang sekilas, mengangkat mata, senyum, dll. Anubhavas bisa sesuatu yang internal atau eksternal. Bharata Muni telah mengidentifikasi tiga anubhavas internal dan delapan yang eksternal. Para bhavas perlu semacam kode untuk manifestasi mereka. Untuk ini, mereka harus melewati proses abhivyanjana.
Dengan selesainya proses abhivyanjanabhavas bermanifestasi sebagai sandesha. Dengan kata lain, sandesha adalah sebuah pesan yang merupakan manifestasi dari bhava yang menjadi bentuk (kode) agar dapat dipahami oleh indera. Ini menjadi semacam feedback bahwa si pengirim ingin menyampaikan kepada si penerima. Ini adalah produk fisik yang sebenarnya bahwa sumber encode, dan di mana alat indera penerima dapat mendeteksi. Dengan kata lain, hal tersebut adalah ide kode yang menyampaikan makna. Hanya dengan melakukan ‘namaste’ untuk menjelaskan semua pesan filosofi ‘Adwaita Vedanta’.
Pesan dalam verbal atau non-verbal mungkin tergantung pada encoding yang dilakukan oleh pengirim. Dalam kasus Natyashastra, pesan telah dibedakan sebagai angika (gerakan anggota badan), vachika (penyampaian lisan), aharya (representasi melalui kostum, make up dan perangkat eksternal) dan sattvika (emosi dan konsentrasi), masing-masing terdiri berbagai jenis. Misalnya, angika terdiri dari tiga jenis, sedangkan vachika memiliki dua belas bentuk.
Untuk transmisi sandesha, perlu ada sarani (saluran atau media), yang merupakan sarana di mana perjalanan sandesha melintasi ruang. Pesan yang dikirim oleh sumber atau pengirim tidak dapat mencapai penerima tanpa saluran atau media. Saluran mungkin sesuai alami untuk sifat biologis manusia seperti: auditori (pendengaran), taktil (menyentuh), visual (melihat), penciuman (bau) dan rasa (mencicipi melalui pengecap di lidah) saluran. Saluran bisa berupa yang artifactual seperti lukisan, patung, surat, dll. Kedua jenis saluran secara luas dijelaskan dalam Natyashastra. Saluran mungkin berupa benda mekanik seperti telepon, radio, TV, komputer dan sebagainya. Perlu untuk mempelajari apakah teks mewarisi konsep semacam saluran mechanical.
Komunikasi perspektif Hindu tidak akan selesai kecuali kedua manas (pikiran) dan sharira (tubuh manusia) dipahami sebagai sarani. Setidaknya hal tersebut merupakan media guna mencapai proses komunikasi pada dimensi spiritual. Manas dianggap sebagai indriya keenam (organ sensorik) dalam kepercayaan Hindu dan dianggap sebagai vibhu (master) dari panca indera. Namun, vibhu bukanlah otoritas tertinggi dalam hal ini. Sang vibhu adalah atman. Melampaui dari kehidupan mental merupakan fondasi dari filosofi Hindu. Bahkan, kehidupan manusia adalah sarana, bukan akhir. Dalam kepercayaan Hindu, tubuh bukanlah kebenaran hakiki meskipun sangat penting untuk eksistensi duniawi. Tubuh hanya tempat tinggal sementara atman, dan itu adalah alat atau sarana yang digunakan oleh atman. Dengan kata lain, sharira adalah sarani (saluran) dengan menggunakan atman yang telah mencapai moksha.
Dengan penggunaan yang tepat dari berbagai saranis seperti dibahas di atas, pengirim berhasil mengirimkan pesan ke penerima. Seperti abhivyanjana sangat penting bagi pengirim sedangkan rasaswadana untuk penerima. Istilah yang digunakan di sini harus dipahami sebagai ‘istilah teknis’ yang membawa berbagai makna. Radiusnya adalah dari menerima pesan ke decoding dan menafsirkan pesan dan akhirnya ke pencapaian rasa tersebut. Hindu ortodoks menggunakan istilah ini untuk merujuk pada pengalaman rasa oleh penerima (sahridaya). Dalam kasus komunikasi manusia yang bersifat kasual, rasaswadana dikatakan berhasil jika penerima membagi pesan sebagaimana dimaksud oleh pengirim. Namun, dimensi spiritual melampaui hal tersebut.
Tidak semua komunikasi menghasilkan pencapaian rasa dalam bentuk yang ideal. Rasa adalah esensi atau kenikmatan estetika. Bharata Muni mengistilahkan hal ini sebagai rasa karena hal tersebut layak untuk dinikmati. Ada rasa unik untuk setiap bhava. Menurut Bharata Muni, kombinasi vibhavas dan anubhavas bersama dengan vyabhichari bhavas akan menghasilkan rasa. Ini adalah sthayee bhava yang mengarah ke rasa. Apa yang terjadi adalah sthayee bhavadirangsang oleh vibhava di dalam pikiran dan akan meningkat dengan anubhava dan sanchari bhava, dan pikiran akan sangat menerima pengalaman rasa pada pengalaman ini.
Masalah bagaimana makna dari pesan dicapai telah banyak diperdebatkan oleh para sarjana dan filsuf. Misalnya, ada perdebatan mengenai unit makna. Beberapa melihat kata-kata sebagai unit makna dalam komunikasi verbal, dimana Bhartrihari menganggap total kalimat sebagai unit dari makna. Bahkan jika sebuah kata diambil sebagai unit makna terdapat pandangan yang beragam tentang apa jenis entitas yang ditandai oleh kata.
Empat tingkat kata dalam kasus abhivyanjana yang memiliki tingkatan yang sesuai ketika mencoba rasaswadana. Sedangkan shravana sesuai dengan vaikhari, sebagaimana manananididhyasanadan sakshatkara dengan madhyamapashyanti dan para masing-masing. Tidak semua orang yang terlibat dalam komunikasi akan melalui semua tahapan dari abhivyanjana dan rasaswadanaSadharanikaran (komunikasi) sebagai kegiatan sosial dan mental akan hanya membutuhkan vaikhari dan madhyama di bagian pengirim dan shravana dan manana di bagian penerima. Tapi, dimensi spiritual dari proses tersebut juga akan membutuhkan tingkat lanjut. Dengan kata lain, tidak semua pihak yang berkomunikasi akan mencapai rasaswadana dalam bentuk yang ideal. Sebaliknya, itu hanya dapat dialami oleh sahridayas dalam arti ideal istilah.
Bharata Muni menjelaskan sadharanikaran sebagai titik klimaks dari drama ketika penonton menjadi satu dengan aktor yang menempatkan pengalaman melalui aktingnya di atas panggung dan secara bersamaan menghidupkan kembali pengalaman yang sama. Proses ini telah digambarkan sebagai rasaswadana. Ketika sadharanikaran terjadi, berbagi atau penyatuan dari pengalaman telah berlangsung dalam bentuk yang penuh. Menurut Bhattanayak, esensi sadharanikaran adalah untuk mencapai generalisasi atau kesatuan antara orang-orang.
Dua hal yang harus dicatat di sini. Pertama, vak (kata atau ucapan) dalam kontinum para-sakshatkara diidentifikasi dengan sang Brahman. Oleh karena itu, sakshatkara adalah keadaan mengalami Diri sebagai Brahman (“Aham Brahma asmi“). Kedua, Brahman dianggap sebagai rasa tertinggi (“rasovaisah“) dan karenanya rasaswadana di dalam tujuan utamanya akan menjadi rasaswadana dari Brahman. Dalam tahap ini juga ada kesatuan Diri dan sang Brahman. Dalam kedua hal, sadharanikaran memenuhi syarat untuk menjadi sarana bagi tercapainya moksha.

Komunikasi Sebagai Proses Mencapai Sahridayata
Tidak ada komunikasi yang benar-benar sempurna. Ada kekuatan yang berlanjut pada cara kerja, doshas atau suara, yang cenderung mendistorsi pesan dan menyebabkan miskomunikasi. Jika kita mengacu pada puisi Hindu, terdapat konsep rasa-bhanga (gangguan pada rasaswadana). Mungkin terdapat banyak penyebab untuk masalah ini. Misalnya, ketidaksesuaian arti antara pengirim (encoder) dan penerima (decoder) pesan apapun dapat terjadi. Model tersebut harus diinterpretasi dengan mencakup semua suara, yaitu semantik, mekanik, dan lingkungan.
Bhartrihari telah mempertimbangkan kemungkinan ini dalam kitab Vakyapadiya, bahwa selalu ada cara untuk mengatakan hal-hal yang bertentangan tentang apa yang ada di dalam teks dan apa yang dimaksudkan oleh si subjek komunikasi. Untuk mengurangi ketidakpastian, beberapa teks suci dibuat otentik dengan pendirian yang kuat. Pertimbangan ini membawa kita pada konsep sandarbha (konteks). Efektivitas dari pesan apapun tergantung pada lingkungan komunikasi. Pesan yang sama mungkin memiliki arti yang berbeda dalam konteks yang berbeda.
Gagasan mengenai konteks dalam proses komunikasi membuat konsep komunikasi Hindu menjadi komprehensif. Pentingnya sebuah konteks dilihat dari perannya yang dapat disematkan pada sebuah pesan bahkan jika si pengirim tidak teridentifikasi oleh si penerima. Dengan kata lain, berkat peran dari konteks, makna dari pesan apapun dapat dipastikan tanpa mendeterminasi maksud sebenarnya dalam pikiran pembicara, yakni cukup hanya dengan memperhitungkan faktor-faktor kontekstualnya. Jadi karena konteks sebuah teks dapat mempertahankan ke’obyektif’an maknanya.
Meskipun kedua pengirim dan penerima pesan harus mencapai sahridayas, Bhartrihari berteori komunikasi dari sudut pandang penerima. Dia telah membahas bagaimana arti yang dimaksud dipastikan meskipun ada kemungkinan makna yang bertentangan atau divergen dari pesan yang sama. Secara singkat, sandarbha (konteks), seperti dibahas di atas, dan intuisi (pratibha), yang terbawa kepada si penerima, memastikan pemahaman yang tepat dari setiap pesan.
Pratikriya mengacu pada tanggapan dari si penerima setelah menerima pesan. Ini adalah proses umpan balik, yang memungkinkan penerima untuk memiliki peran aktif dalam proses komunikasi. Umpan balik dapat dipahami sebagai kesamaan proses langkah-demi-langkah yang dalam mengembalikan pesan yang mengikuti langkah yang sama dijelaskan di atas. Proses Sadharanikaran menuntut sahridayas menjalani jenis dinamika otomatisasi yang sama dalam mengambil peran dari si pengirim dan si penerima secara bolak-balik. Di sini, kedua pihak (sahridaya-pengirim dan sahridaya-penerima) bertindak sebagai pengirim dan penerima secara bersamaan. Dan, proses encoding dan decoding juga terjadi secara bersamaan.
Ini tidak berarti bahwa umpan balik selalu mengafirmasi. Namun, umpan balik membuat proses komunikasi terus berlangsung. Salah satu fitur unik dari model sadharanikaran adalah bahwa pemberian umpan balik tidak universal. Proses umpan balik akan ada hanya ketika dibutuhkan. Hal ini diperlukan tentu dalam bentuk komunikasi fisik atau duniawi. Dalam komunikasi, umpan balik yang memadai yang dicari. Tapi setelah mencapai keadaan nididhyasana, tidak perlu umpan balik eksternal. Dalam keadaan ini, sahridayas menjadi mampu memahami satu sama lain dan mengalami hal yang sama secara jelas. Dalam keadaan sakshatkara, mereka yang telah tersahridaya sudah dalam keadaan moksha, yang merupakan tujuan akhir dari proses sadharanikaran.
Komunikasi, sebagaimana dipahami dalam model sadharanikaran, adalah proses mencapai sahridayata, yaitu, saling pengertian, kesamaan atau kesatuan. Hanya ketika pihak berkomunikasi mencapai sahridayata, dan pihak yang berkomunikasi mengidentifikasi satu sama lain sebagai sahridaya, maka proses komunikasi telah memenuhi syarat dan dapat dianggap sebagai sadharanikaran. Di sini, komunikasi adalah perpaduan antara pihak yang berkomunikasi (sahridayas) dengan maksud untuk tidak hanya membujuk satu atau yang lain tetapi untuk menikmati proses pada saat berbagi pesan. Selanjutnya, dari diskusi di bagian sebelumnya, kesimpulan berikut ini diambil pada:
Singkatnya, poin-poin berikut menyajikan garis besar Sadharanikaran Komunikasi Model:
1.      Struktur model yang non-linear. Sturktur menggabungkan gagasan dua arah dari proses komunikasi sehingga muncul saling pengertian dari pihak yang berkomunikasi. Oleh karena itu bebas dari keterbatasan model komunikasi linier.
2.      Model ini menggambarkan bagaimana komunikasi yang sukses adalah mungkin dalam masyarakat Hindu di mana hierarki kompleks kasta, bahasa, budaya dan praktik keagamaan adalah sesuatu yang lazim. Sahridayata membantu mereka untuk berkomunikasi untuk menyerap hubungan yang tidak setara berlaku di masyarakat dan proses komunikasi yang sangat difasilitasi.
3.      Keterkaitan antara pihak yang berkomunikasi adalah sangat penting di sadharanikaran. Di sini bukan melihat penyebab hubungannya tetapi hubungan itu sendiri adalah sesuatu yang signifikan. Misalnya, hubungan guru-shishya selalu dianggap sakral dalam dirinya sendiri. Dan, tidak seperti teori komunikasi Barat yang mana tidak menekankan pada dominasi oleh sang pengirim pesan. Sebaliknya, model ini melihat kedua pihak yang berkomunikasi sebagai pihak yang sama-sama penting.
4.      Model ini menunjukkan bahwa abhivyanjana (encoding) dan rasaswadana (decoding)adalah kegiatan yang paling mendasar dalam komunikasi. Dengan kata lain, mereka adalah penentu dalam sadharanikaran.
5.      Hal ini menunjukkan bahwa perspektif Hindu pada komunikasi lebih menekankan pada aktivitas internal atau intrapersonal. Misalnya, kedua proses mengandung encoding dan decoding dari empat lapisan mekanisme dalam bentuk yang ideal. Komunikasi melibatkan pengalaman lainnya yang berjarak daripada rasionalitas objektif dari organ sensorik.
6.      Dengan tersedianya sandarbha (konteks), model ini menjelaskan bagaimana makna bisa diberikan pada sebuah pesan bahkan jika si pengirim tidak teridentifikasi ke penerima. Makna dimaksudkan pesan apapun dapat dipastikan karena konteks, tanpa menentukan maksud sebenarnya dalam pikiran pembicara hanya dengan mengambil faktor-faktor kontekstual ke rekening. Jadi karena konteks teks dapat mempertahankan ‘obyektif’ artinya.
7.      Ruang lingkup komunikasi dari perspektif Hindu yang luas. Seperti yang digambarkan dalam model, komunikasi yang lebih luas cukup untuk menangani semua dari tiga dimensi kehidupan: adhibhautika (fisik atau duniawi), adhidaivika (mental) dan adhyatmika(spiritual). Dalam konteks sosial atau duniawi, komunikasi adalah proses tersebut di mana, dalam kondisi ideal, manusia mencapai sahridayata. Dalam konteks mental, komunikasi adalah proses memperoleh pengetahuan yang benar serta pengalaman bersama yang bersifat mutual dan tentunya juga memiliki aspek spiritual.
8.      Tujuan dari komunikasi yang diusulkan dalam model ini tentu untuk mencapai generalisasi atau saling pengertian. Namun, tujuan tersebut tidak akan terbatas hanya sejauh ini. Sama seperti Hindu yang selalu menekankan untuk mencapai semua chatustayas purushartha(yaitu, empat tujuan hidup: artha, kama, dharma dan moksha), model ini juga menjadikan komunikasi sebagai sesuatu yang mampu mencapai seluruh tujuan ini. Dengan demikian, model ini seirama dengan pandangan Hindu.
Sanchar, seperti yang diharapkan dalam agama Hindu, telah terbukti sebagai sarana untuk mencapai moksha. Setelah menetapkan fakta bahwa yoga mengacu pada sistem atau metode untuk pencapaian moksha dan sudah mendirikan sanchar sebagai sarana tersebut, maka tak ada alasan apapun untuk tidak melihat sanchar juga sebagai yoga. Dengan demikian, dengan jelas bahwa proses komunikasi (sanchar) dapat diterima sebagai jenis yoga asalkan proses tersebut mampu sebagai sarana pencapaian moksha. Hindu telah menetapkan moksha sebagai tahapan tertinggi dari purushartha chatustaya (empat tujuan hidup manusia) dan telah memperkenalkan jalan yang beragam, seperti halnya beragam jenis yoga, untuk pencapaian moksha, dan sancharyoga dalam hal ini merupakan tambahan.
Istilah vidya telah diartikan dalam beragam makna dalam kitab-kitab Hindu. Terkadang ia digunakan hanya untuk merujuk pengetahuan teoritis dari kitab-kitab atau meditasi pada dewa-dewa (sebagai contoh Brihardaranyaka Upanishad-4.4.10; Ishavaya Upanishad-9). Namun, dalam arti positifnya, istilah yang sama digunakan untuk merujuk pada pengetahuan yang sesungguhnya, Brahmajnana, yang mengantarkan pada keabadian (Kena Upanishad-2.4). Kebalikan vidya yakni avidya, di mana pengetahuan mengenai dunia dan keduniawian. Pencapaian spiritualitas dan moksha adalah perhatian utama dari vidya.
Di dalam Hindu Ortodoks, martabat dari berbagai disiplin pengetahuan akan menjadi tinggi hanya jika hal tersebut berkualifikasi sebagai sebuah vidya (pengetahuan sejati). Hal ini berimplikasi bahwa setiap disiplin dari pengetahuan harus merupakan sebuah disiplin (shastra) tentang moksha pada puncaknya. Oleh sebab itu, ilmu komunikasi juga harus menjadikan pencapaian moksha sebagai tujuan utamanya agar sanchar-shastra bisa tergabung dalam Hindu Ortodoks. Dengan kata lain, ilmu komunikasi akan dianggap sebagai sebuah pengetahuan sejati (vidya) di dalam lingkungan Hindu jika, dan hanya jika, proses dari komunikasi memenuhi syarat untuk mencapai moksha.
Hal ini telah didiskusikan, dengan mengacu pada model sadharanikaran, komunikasi tersebut dapat menjadi tujuan dalam mencapai moksha. Dengan kata lain, komunikasi, sebagaimana yang diharapkan dalam Hinduisme, memiliki kemampuan tidak hanya sebagai sebuah proses sadharanikaran dalam kehidupan duniawi namun juga mampu dalam mencapai moksha di dalam kehidupan. Sebagai tambahan, hal tersebut telah dibentuk bahwa proses komunikasi (sanchar)dapat diterima sebagai sebuah jenis yoga. Hal ini telah memberikan dasar yang cukup untuk disiplin komunikasi agar dapat memenuhi syarat untuk dianggap sebagai vidya di dalam Hindu ortodoks.
Pendekatan komunikasi sebagai sebuah vidya tidak berimplikasi pada terbuangnya aspek avidya.Seperti yang dikatakan di atas, bentuk komunikasi Hindu berhubungan dengan semua dimensi kehidupan seperti adhibhautika (fisik atau fana), adhidaivika (mental) dan adhyatmika (spritual). Sedangkan disiplin komunikasi merupakan avidya di wilayah fisik dan mental, ia menjadi semacam vidya dengan menggabungkan gagasan dari sancharyoga. Ko-eksistensi dari aspek vidya dan avidya dalam disiplin komunikasi (sancharshastra) tidak mengundang berbagai situasi yang kontradiktif atau problematis; melainkan menaikkan signifikansi disiplin Hindu ortodoks. Karena seseorang yang mengetahui vidya dan avidya secara bersamaan mendapatkan keabadian lewat vidya dengan melewati kematian melalui avidya. (“Vidyamchavidyam cha yastadveda ubhayam saha, Avidyaya mrityum tirtva vidyayaamritamashunte”—Ishavasya Upanishad-11.)
Ada ruang untuk menggeneralisasikan konsep dan konstruk sahridayata dalam studi yang lebih luas dalam filsafat Hindu. Lebih jauh lagi, dengan membayangkan nilai positif dari sahridayata,teori sadharanikaran dan Sadharanikaran Komunikasi Model memiliki ruang untuk digeneralisasikan dalam konteks global. Akar Sadharanikaran Komunikasi Model yang berada dalam budaya Hindu tidak membatasi ruang lingkup untuk penguniversalisasian modelnya. Bahkan, ruang lingkup model komunikasi Hindu, seperti Sadharanikaran Komunikasi Model, dalam mempromosikan perdamaian dan resolusi konflik harus dipahami dan digunakan secara tepat.
Kesimpulan
Bharata Natyashastra dan Bhartrihari Vakyapadiya merupakan sumber utama dalam teori dan praktek komunikasi Hindu. Sebagian besar konsep seperti sadharanikaran, sahridayata, rasaswadana, sakshatkara, dan lain-lain adalah konsep-konsep formal yang secara tegas didirikan pada puisi, estetika dan linguistik bahasa Sansekerta serta disiplin lain dari sistem filosofi pengetahuan agama Hindu.
Sadharanikaran sebagai konsep/teori tidak harus dibingungkan dengan Model Komunikasi Sadharanikaran (Sadharanikaran Komunikasi Model). Sadharanikaran sebagai konsep/teori, yang merupakan salah satu teori yang signifikan dalam puisi sansekerta dan disiplin lainnya, memiliki akarnya pada kitab Natyashastra karangan Baratha Muni dan diidentifikasi dengan Bhattanayaka. Padahal, Sadharanikaran Komunikasi Model mengacu pada model komunikasi, yang mengacu pada konsep klasik/teori sadharanikaran yang bersama dengan sumber daya lainnya dalam rangka untuk memvisualisasikan (teori) komunikasi dalam perspektif Hindu.
Asumsi meta-teoritis dari model ini bisa kita telusuri dalam Vedanta. Cara Hindu berkomunikasi tentu menekankan pada aktivitas internal atau intrapersonal. Hal ini dipahami bahwa abhivyanjana dan rasaswadana adalah kegiatan mendasar dalam komunikasi, dan dalam komunikasi kehidupan Hindu melibatkan pengalaman lainnya yang berjarak dari rasionalitas objektif dari organ sensorik. Kecenderungan ini memfasilitasi konsep sahridayata serta yang lainnya yang akan diwujudkan secara praktis.

Daftar Pustaka
Selected Bibliography:
Adhikary, N. M. (2003). Hindu awadharanama sanchar prakriya [Communication in Hindu concept]. A dissertation presented to Purvanchal University, Nepal in the partial fulfillment of the requirements for the Degree of Master of Arts in Mass Communication and Journalism.
Adhikary, N. M. (2007). Sancharyoga: Verbal communication as a means for attaining moksha. A dissertation presented to the Faculty of the Graduate School of Pokhara University, Nepal in the partial fulfillment of the requirements for the Degree of Master of Philosophy.
Adhikary, N. M. (2009). An introduction to sadharanikaran model of communication. Bodhi: An Interdisciplinary Journal, 3(1), 69-91.
Adhikary, N. M. (2010). Sancharyoga: Approaching communication as a vidya in Hindu orthodoxy. China Media Research, 6(3), 76-84.
Adhikary, N.M. (2011). Theorizing communication: A model from Hinduism. In Y.B. Dura (Ed.), MBM anthology of communication studies (pp. 1-22). Kathmandu: Madan Bhandari Memorial College.
Adhikary, N. M. (2012). Hindu teaching on conflict and peacemaking. In L. Marsden (Ed.), Ashgate research companion on religion and conflict resolution (pp. 67-77). Farnham, Surrey (UK): Ashgate Publishing.
Adhikary, N.M. (2013). Communication theory and classical Sanskrit texts. Rural Aurora, 2, 112-125.
Adhikary, N. M. (2014). Theory and practice of communication – Bharata Muni. Bhopal: Makhanlal Chaturvedi National University of Journalism and Communication.
Adhikary, N. M. (2016). Hinduism. International Encyclopedia of Communication Theory and Philosophy, pp. 831-838.

Tuesday, October 3, 2017

साधारणीकरण संचार प्रारूप की रूपरेखा

संचार के साधारणीकरण सिद्धांत के मूलतत्व

डॉनिर्मलमणि अधिकारी
काठमांडू विश्वविद्यालयनेपाल
nirmalam.adhikary@gmail.com
अनुवादकर्ता: आदित्य कुमार शुक्ला
एमिटी विश्वविद्यालय मध्यप्रदेश
ग्वालियरभारत
संचार का साधारणीकरण प्रारूपसंचार प्रक्रिया के हिन्दूदृष्टिकोण का निरूपण है। इसमें पारस्परिक संचारकों के बीचसमझसमानता या सामंजस्य प्राप्त करने की प्रक्रिया केआरेखकीय रूप का व्यवस्थित विवरण प्रस्तुत किया गया है। यहप्रारूप बताता है कि कैसे संचार करने वाले लोग साधारणीकरणकी प्रक्रिया में सहृदयता की स्थिति को प्राप्त करने के लिएबातचीत करते हैं। सहृदयता वह मुख्य अवधारणा है जिसमेंसाधारणीकरण का अर्थ निहित है। सहृदयतासमन्वयसमानताआपसी समझ और एकता की स्थिति है।साधारणीकरण प्रक्रिया की पूर्णता के दौरान संचारक सहृदय अवस्था को प्राप्त करते हैं। इस आधार पर कहा जा सकता है किसंचार की साधारणीकरण प्रक्रिया संचार में समअवस्था के भाव को अभिप्रेरित करती है।
भरतमुनि का नाट्यशास्त्र और भृतहरि का वाक्यपदीय इस प्रारूप के दो मुख्य स्रोत हैं। संस्कृत काव्यसौंदर्यशास्त्र औरभाषाविज्ञान और हिंदू धार्मिक-दार्शनिक ज्ञान प्रणालियों के अन्य विषयों में स्थापित औपचारिक स्थाई अवधारणाओं जैसेसाधारणीकरणसहृदयतारसास्वादनसाक्षात्कार आदि को इस संचार प्रारूप में प्रयुक्त किया गया है। यह सभी अवधारणायेंसाधारणीकरण संचार प्रारूप के स्थापना में नींव की तरह उपयोग में लायी गई हैं।
संक्षेप मेंनिम्नलिखित बिंदु साधारणीकरण संचार प्रारूप की रूपरेखा प्रस्तुत करते हैं:
  1. इस संचार प्रारूप की संचरना अरेखीय है। यह संचार की द्विपक्षीय अवधारणा को प्रकट करता है। जिसके परिणामस्वरूपसंचारकों के बीच आपसी समझ का विकास होता है। इस तरह यह संचार प्रारूप संचार के रैखिक प्रारूपों की सीमाओं सेमुक्त है।
  2. यह संचार प्रारूप बताता कि विभिन्न जातियोंभाषाओंसंस्कृतियों और धार्मिक प्रथाओं के जटिल प्रचलित पदानुक्रम केबावजूद हिंदू समाज में किस तरह सफल संचार को संभव बनाया जा सकता है। हिंदू समाज की ​जटिलता के बीचसहृदयताएकदूसरे से संपर्क बनाने में मदद करती है और संचार की आसान प्रक्रिया स्थापित होती है।
  3. साधारणीकरण प्रक्रिया के दौरान संचारकों के बीच आपसी संबंध बहुत अधिक महत्वपूर्ण होता है। उदाहरण के लिएजैसेगुरु-शिष्य संबंध हमेशा अपने आप में पवित्र माना जाता है। उसी प्रकार इस प्रक्रिया में सम्बन्धों का कारण नहींबल्किसंबंध स्वयं में महत्वपूर्ण है। पश्चिम के अधिकांश संचार सिद्धांतों और प्रारूपों में जिस प्रकार प्रेषक के  प्रभुत्व पर जोर दियाजाता है। उससे अलग यह संचार प्रारूप संचारकों को समान महत्व देता है।
  4. प्रारूप इंगित करता है की अभिव्यंजना (संकेतीकरण या एन्कोडिंग) एवं रसास्वादन (डीकोडिंग) संचार की मौलिक गतिविधियां हैं। दूसरे शब्दों में कहें तो यह दोनों साधारणीकरण (संचार) के निर्णायक संधि बिंदु हैं।
  5. यह प्रारूप प्रदर्शित करता है कि संचार का हिंदू परिप्रेक्ष्य आंतरिक या अंतःक्रियात्मक गतिविधि पर अधिक बल देता है। उदाहरण के लिएएन्कोडिंग और डिकोडिंग की प्रक्रियायें अपने आदर्श रूप में चार-स्तरीय तंत्र स्थापित करती हैं। यहाँ संचार में संवेदी अंगों का उद्देश्य तर्कसंगतता की तुलना में अनुभव पर अधिक से अधिक ज़ोर देना है।
  6. साधारणीकरण प्रारूप स्पष्ट करता है कि किस तरह ग्राहक द्वारा प्रेषक की पहचान न होने पर भी संदर्भानुसार (प्रसंगानुसार) संदेश को अर्थ प्रदान किया जा सकता है। इस तरह वक्ता के दिमाग में चल रहे वास्तविक इरादों को जाने बिनाकेवल संदर्भ और प्रासंगिक कारकों को ध्यान में रखते हुए संदेश का प्रायोजित अर्थ निर्धारित किया जा सकता है।
  7. संचार का साधारणीकरण प्रारूप बताता है कि हिंदू परिप्रेक्ष्य में संचार का दायरा बहुत ही व्यापक है। जैसा ​कि प्रारूप के माध्यम से समझा जा सकता है कि जीवन के सभी तीन आयामों अधिभौतिक (भौतिक या सांसारिक)अधिदैविक (मानसिक) तथा आध्यात्मिक (आत्मिक) को समझने के लिए संचार ही सर्वांगीण है। सामाजिक या सांसारिक संदर्भ में संचार ऐसी प्रक्रिया है जिसके द्वारा आदर्श परिस्थितियों मेंमनुष्य साहृदयता को प्राप्त करते हैं। मानसिक संदर्भ में संचार द्वारा यथार्थ ज्ञान प्राप्त करने तथा आपसी समझ को अनुभव किया जा सकता है। इसके साथसाथ संचार के आध्यात्मिक आयाम भी हैं।
  8. इस प्रारूप के अनुसार संचार का उद्देश्य समानता और आपसी समझ की प्राप्ति करना है। लेकिन यह लक्ष्य केवल यहीं तक सीमित नहीं है। जैसे कि वैदिक हिंदू आवधारणा पुरूषार्थ चतुष्टय (धर्मअर्थकाममोक्ष जोकि मानवीय जीवन के चार लक्ष्य हैं) को प्राप्त करने पर बल देती है उसी प्रकार यह संचार प्रारूप कहता है संचार के माध्यम से इन चारों लक्ष्यों को प्राप्त किया जा सकता है। इस तरह यह संचार प्रारूप वैदिक हिंदू दर्शन के वैश्विक दृष्टिकोण के अनुरूप है।
एक आवधारणा/सिद्धांत के रूप में साधारणीकरण को संचार के साधारणीकरण प्रारूप से अलग देखना चाहिए। साधारणीकरणसिद्धांत संस्कृत काव्य और अन्य विषयों में स्थापित महत्वपूर्ण सिद्धांतों में से एक है। जिसका आधार भरतमुनि का नाट्यशास्त्र है और जिसे भट्टनायक के साथ पहचान मिली। जबकि संचार का साधारणीकरण प्रारूप साधारणीकरण सिद्धांत के साथसाथ कुछ अन्य संसाधनों के माध्यम से संचार के हिंदू दृष्टिकोण को परिभाषित करने के लिए सर्वप्रथम 2003 विकसित और प्रस्तावित किया गया।
इस प्रारूप की मेटासैद्धांतिक धारणा वैदांतिक है। हिंदू आवधारणा के अनुसार संचार करने का तरीका निश्चित रूप से आंतरिक या अंतरात्मात्मक गतिविधि पर बल देता है। यहां यह समझने योग्य है कि अभिव्यंजना और रसास्वादनसंचार की आधारभूत गतिविधियां है और हिंदू आवधारणात्मक जीवन में संचार का उद्देश्य तर्कसंगतता की तुलना में संवेदी अंगों के माध्यम से अधिक से अधिक अनुभव हासिल करना है। यह प्रवृत्ति सहृदयता और अन्य अवधारणाओं को व्यावहारिक रूप से अनुभव करने में सहायता करती है। इस प्रकार संचार का अंतिम परिणाम हिंदू समाज में समन्वय के रूप में प्राप्त होता है।

चयनित संदर्भ सूची:

Adhikary, N. M. (2003). Hindu awadharanama sanchar prakriya [Communication in Hindu concept]. A dissertation presented to Purvanchal University, Nepal in the partial fulfillment of the requirements for the Degree of Master of Arts in Mass Communication and Journalism.
Adhikary, N. M. (2007). Sancharyoga: Verbal communication as a means for attaining moksha. A dissertation presented to the Faculty of the Graduate School of Pokhara University, Nepal in the partial fulfillment of the requirements for the Degree of Master of Philosophy.
Adhikary, N. M. (2009). An introduction to sadharanikaran model of communication. Bodhi: An Interdisciplinary Journal, 3(1), 69-91.
Adhikary, N. M. (2010). Sancharyoga: Approaching communication as a vidya in Hindu orthodoxy. China Media Research, 6(3), 76-84.
Adhikary, N.M. (2011). Theorizing communication: A model from Hinduism. In Y.B. Dura (Ed.), MBM anthology of communication studies (pp. 1-22). Kathmandu: Madan Bhandari Memorial College.
Adhikary, N. M. (2012). Hindu teaching on conflict and peacemaking. In L. Marsden (Ed.), Ashgate research companion on religion and conflict resolution (pp. 67-77). Farnham, Surrey (UK): Ashgate Publishing.
Adhikary, N.M. (2013). Communication theory and classical Sanskrit texts. Rural Aurora, 2, 112-125.
Adhikary, N. M. (2014). Theory and practice of communication – Bharata Muni. Bhopal: Makhanlal Chaturvedi National University of Journalism and Communication.
Adhikary, N. M. (2016). Hinduism. International Encyclopedia of Communication Theory and Philosophy, pp. 831-838.